“BondhuERP SMS System” for Academic Institutions in Bangladesh
|
|
“সরকারি অথবা বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, কোচিং সেন্টার সহ যেকোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে অভিবাবকদের ফোন নাম্বারে ম্যাসেজ পাঠানোর মাধ্যমে শিক্ষার্থী ও অভিভাবক উভয়কেই সক্রিয় রাখা যায়। এতে তারা তাদের বর্তমান অবস্থা নিয়ে অবগত থাকতে পারে। তাছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে যেকোনো আপডেট, পরীক্ষা/ফলাফল সম্পর্কিত তথ্য মুহুর্থেই পাঠানো যায় ফোন নাম্বারে ম্যাসেজ/SMS পাঠানোর মাধ্যমে।”
এই ধরণের ম্যাসেজ সরাসরি সিম কার্ডের মাধ্যমে পাঠালে পাঠালে অনেক সীমাবদ্ধতা থাকে। যেমনঃ ম্যাসেজ সেন্ড হতে অনেক সময় লাগে, আবার একসাথে অনেকের কাছে পাঠানো যায়না। তাছাড়াও সরাসরি মডেম/ফোনের সিম দিয়ে ম্যাসেজ পাঠানোর ক্ষেত্রে কন্টাক্ট/ফোনবুক ম্যানেজ করা, আপডেট করাও অনেক ঝামেলার ও সময়সাপেক্ষ কাজ। এসব ঝামেলা এড়াতে এবং SMS পাঠানোর কাজটি সহজ করতেই BondhuERP SMS System যা দিয়ে মুহুর্তের মধ্যেই মাত্র কয়েক ক্লিকে প্রয়োজন মত যত ইচ্ছা তত শিক্ষার্থীর/অভিভাবকের কাছে সব ধরণের ম্যাসেজ পাঠানো যায়।
১। একের ভিতর সব ধরণের ম্যাসেজিং সুবিধা
২। ২৪ ঘন্টাই সেবার ৯৯.৯৯% নিশ্চয়তা।
৩। সরকারি এবং বেসরকারি উভয় ধরণের প্রতিষ্ঠানয় ব্যবহারযোগ্য।
৪। বিশেষ করে স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, কোচিং সেন্টার সহ যেকোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা সিস্টেম।
৫৷ নির্দিষ্ট শ্রেনীর বা গ্রুপের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের এবং শিক্ষকদের প্রোফাইল/ ফোনবুক ম্যানেজ করার সহজ প্যানেল।
৬। প্রয়োজন অনুযায়ী কোনো শ্রেনীর নির্দিষ্ট একজনকে, কয়েকজনকে, নির্দিষ্ট শ্রেনীর সকল শিক্ষার্থীকে অথবা প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষার্থীকে একসাথে ম্যাসেজ পাঠান যাবে।
৭৷ সরাসরি যেকোনো ফোন নাম্বারেও ম্যাসেজ পাঠানোর সুবিধা।
৮৷ Non-Masking এবং Masking উভয় ধরণের সেন্ডার আইডি/নাম ব্যবহারের সুবিধা।
৯। একসাথে বাংলা এবং ইংরেজী উভয় ভার্সনের সিস্টেম এবং ম্যাসেজিং সুবিধা।
১০। কোনো অতিরিক্ত/গোপন ব্যায় নেই।
১১। মূলত এই সিস্টেমের রেগুলার ব্যবহারের ফলে অভিভাবকদের সাথে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুসম্পর্ক তৈরি হবে যা ২ পক্ষেরই দরকার।
১২। কোনো সিম কার্ড অথবা আলাদা ডিভাইসের প্রয়োজন হয় না।
১৩। সময় ও টাকা, উভয় ক্ষেত্রেই সাশ্রয়ী।
১৪। যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো ল্যাপটপ /ডেস্কটপ কম্পিউটার বা ফোন থেকে ব্যবহার করা যায়। তবে অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।
১৫। কোনো বিশেষ দক্ষতা বা প্রশিক্ষনের প্রয়োজন নেই এবং ব্যবহার করা একেবারেই সহজ।
১৬। ব্যবহারবিধি নিয়ে সাথেই থাকছে অতিরিক্ত চার্জ ছাড়াই ফ্রী টেকনিক্যাল সাপোর্ট, সিস্টেম আপডেট এবং টিউটোরিয়াল ভিডিও।
😊আইটি বন্ধু লিমিটেড দীর্ঘ সময় ধরে মানসম্মত সেবার অঙ্গীকারে দেশী বিদেশি ব্যাক্তি/প্রতিষ্ঠানকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। আপনিও বেছে নিতে পারেন আপনার ব্যবসার বিশ্বস্ত সহযোগী হিসেবে।
সহজেই যেকোনো ব্যবসা পরিচালনা এবং স্বচ্ছ হিসাবের জন্য বাংলাদেশী স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান আইটি বন্ধু লিমিটেড বিশ্ববাজারে নিয়ে আসল BondhuERP ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন। যাকে টোটাল বিজনেস ম্যানেজারও বলা যায়।
এই BondhuERP দিয়ে Showroom, Wirehouse, Godown, Bakery, Pharmacy, Restaurant, Supershop, Factory, Buying House, Service অথবা Product related company সহ যেকোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানই ম্যানেজ করা যাবে একেবারে সহজে। প্রতিষ্ঠান অনুযায়ী রয়েছে বিভিন্ন এডন এর সুবিধা।
১। কোটেশন ম্যানেজমেন্ট
২। পয়েন্ট অব সেল বা POS with Invoicing তো আছেই! যেখানে থাকছে বাকি, নগদ ও কিস্তিতে নির্দিষ্ট কাস্টমারের কাছে বিক্রির সুবিধা।
৩। প্রোডাক্ট সিরিয়াল বা IMEI ট্র্যাকিং সুবিধা। অর্থাৎ, কোনো নির্দিষ্ট সিরিয়ালের প্রোডাক্ট কার কাছ থেকে ক্রয় করা হয়েছে এবং কার কাছে বিক্রয় করা হয়েছে তা ট্র্যাক করা যাবে একেবারেই সহজে। এতে বিক্রয় পরবর্তী সেবা সহজেই নিশ্চিত করা যায়।
৪। ইনস্টলমেন্ট ট্র্যাকিং ও প্রোডাক্ট রিটার্ন।
আইটেম ডেলিভারি ট্র্যাক করার সুবিধা তো থাকছেই।
৫৷ সাপ্লায়ার/কাস্টমার রিলেশনশিপ ও মার্কেটিং সুবিধার রয়েছে জন্য CRM/SRM. যার সাহায্যে মোট বকেয়া ও যোগাযোগের সময়,রেকর্ড, নোট, ইনভয়েস সহ বিভিন্ন বিষয় সহজেই ম্যানেজ করা যায়।
৬। ওয়ারেন্টি, রিপেয়ারিং সহ যেকোনো ডিজিটাল সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সুবিধা।
৭। প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের নিজেদের মধ্যে টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও ট্র্যাকিং।
৮। ফ্যাক্টরির জন্য রয়েছে প্রোডাকশন ম্যানেজমেন্ট সুবিধা।
৯। লায়াবিলিটি বা দায়, ওয়ার্কঅর্ডার এবং খরচ ম্যানেজমেন্ট সুবিধা।
১০। লোন ম্যানেজমেন্ট সুবিধা।
১১। প্রতিষ্ঠানের এসেট ম্যানেজমেন্ট ও ট্র্যাকিং সুবিধা।
১২। প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য সব ধরণের ট্রাঞ্জেকশন ম্যানেজমেন্ট এর সুবিধা তো থাকছেই।
১৩। তাছাড়াও প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের জন্য সিস্টেমের ফিচার এক্সেস লিমিট করে দেয়ার জন্য রয়েছে Unlimited Multi Level User group with custom access facility.
১৪। প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কর্মীদের মধ্যেও ডাটা প্রাইভেসি প্রটেকশন। এতে একজন কর্মী চাইলেও ব্যবসার হিসাব, ইনভয়েস, কাস্টমারের তথ্য থেকে শুরু করে সেনসিটিভ কোনো তথ্যই দেখার সুযোগ পাবে না। ফলে সে চাইলেও আপনার ব্যবসার অন্য কাস্টমার, সেল সহ অন্যান্য বিষয়াদি কিছুই জানতে পারবে না। এটা আপনার ব্যবসাকে অনেক রকম ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করবে।
😊আইটি বন্ধু লিমিটেড দীর্ঘ সময় ধরে মানসম্মত সেবার অঙ্গীকারে দেশী বিদেশি ব্যাক্তি/প্রতিষ্ঠানকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। আপনিও বেছে নিতে পারেন আপনার ব্যবসার বিশ্বস্ত সহযোগী হিসেবে।
●হিসাব-নিকাশ ছাড়া যেকোনো ব্যবসায়ই ধীরে ধীরে ধ্বংসের ঝুকি থাকে। অপরদিকে ধৈর্ধ ধরে কাগজে কলমে ব্যবসায়িক সবকিছু লিখা এবং নির্ভুল হিসাব করাও অনেক ঝামেলার। এতে ভুল করা, অন্যরা হিসাব দেখা এবং খাতা নষ্ট হওয়ারও ভয় থাকে। আইটি বন্ধু লিমিটেডের ভার্চুয়াল ম্যানেজার দিচ্ছে এসব সমস্যার সহজ সমাধান।
●এই ম্যানেজার থাকলে কর্মী/সেলসম্যানরা প্রতারণার কোনো সুযোগ পাবে না।
●সরাসরি দক্ষ ম্যানেজার রাখলেও আপনার সাথে প্রতারণার সুযোগ এবং ঝুকি থাকা সত্বেও মাসে অন্তত ১০,০০০ টাকা দিতে হবে। ?অথচ ঝুঁকিমুক্ত এবং নির্ভুল এই ভার্চুয়াল ম্যানেজারের বেতন মাত্র ৪৯৯ টাকা।
●ফোন, কম্পিউটার সহ যেকোনো ডিভাইসে ব্যবহার উপযোগী
1. ব্যাংক, ক্যাশ, ডিপোজিট, ওপেনিং ব্যালেন্স এবং অন্যান্য ভাগে হিসাব
2. ক্যাটেগরি ও পণ্য, সাপ্লায়ার, ক্রয়মূল্য, বিক্রয়মূল্য, বাকি ও নগদের ভিত্তিতে স্টকে পণ্য ঢুকানো
3. “পয়েন্ট অব সেল” এর মাধ্যমে কোন আইটেম কয়টা বিক্রিনাম, ছবি, ঠিকানা, ফোন নাম্বারের ভিত্তিতে বাকীতে/কিস্তিতে বিক্রি ও টাকা আদায়
4. অন্যান্য সব ধরণের আয়-ব্যায় এবং লোন/ঋনের হিসাব রাখার।
5. যেকোনো সেল ও পার্চেস এর রিসিপ্ট, রিপোর্ট, হিসাব প্রিন্ট এর সুবিধা।
6. কাজের সুবিধার্থে কেনা দাম, আয়-ব্যায় সহ অন্যান্য গোপন বিষয়ের লিমিট দিয়ে কর্মীদের জন্য পাসওয়ার্ড ভিত্তিক একাউন্ট তৈরি করা যায়।
7. তথ্য হারানো ছাড়াই যেকোনো সময় যেকোনো ডিভাইস থেকে এক্সেস নেয়া যাবে।
8. নিজের মনের মত দিন, তারিখ, রেঞ্জ, মাস ও বছরের ভিত্তিতে বিভিন্ন রিপোর্ট ও হিসাব দেখা। যেমন: ওভারভিউ, কোন কর্মী কত টাকার সেল দিল, বাকী কালেকশন, সেল (নাম, কোয়ান্টিয়ি, দাম), পার্চেস (নাম, কোয়ান্টিটি, দাম, বাকীর পরিমান), স্টক, ক্যাশবুক, মাসিক আয়, মাসিক ব্যায়, আয়-ব্যায়ের, লাভ-লোকসানের হিসাব।
9. শুরুর দিকে একটু কষ্ট হলেও এই সিস্টেম ব্যবহার করতে থাকলে খুব দ্রুতই সব অপশন বুঝে অভ্যস্ত হওয়া যায়। সবকিছুর সঠিক ব্যবহার করলে অদূর ভবিষ্যতে সুফল পাওয়া যায় যা ব্যবসার প্রসার, লাভ বৃদ্ধি করা এবং ক্ষতি নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে। (প্রমানিত)
10. সব কিছু ৯৯.৯৯% নিরাপদ এবং গোপন। আপনার অনুমতি ছাড়া অন্য কেউ আপনার ব্যবসার কিছুই দেখতে পারবে না।
i. ২৪ ঘন্টা সেবার নিশ্চয়তা। সমস্যা, অভিযোগ বা নতুন অপশন (ফিচার) -এর জন্য কল, ইমেইল এবং অফিসে যোগাযোগের মাধ্যমে কাস্টমার সাপোর্ট।
ii. আমাদের যকল সিস্টেমই ওয়েব নির্ভর এবং আন্তর্জাতিক মানসম্মত।
iii. কোনো ডিভাইস নির্ভর নয়। অর্থাৎ ডাটা হারানো ছাড়াই যেকোনো সময় যেকোনো যায়গা থেকে যেকোনো ডিভাইস দিয়ে আমাদের সিস্টেম ব্যবহার করা যায়।
iv. সবসময়ই আপনার তথ্য-উপাত্ত অন্য সবার ডাটার চেয়ে আলাদা থাকবে যা অন্য কেউ দেখার ক্ষমতা নেই।
v. সিস্টেম আপডেট এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সবসময়ই কয়েক দল কর্মী নিয়োজিত আছে।
vi. বাংলাদেশ সরকার থেকে অনুমদিত লিমিটেড কোম্পানিগুলোর মধ্যে আইটি বন্ধু লিমিটেড অন্যতম । তাই মানসম্মত সেবা ও গ্রাহকদের তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার্থে অঙ্গীকারাবদ্ধ।
?আইটি বন্ধু লিমিটেড দীর্ঘ সময় ধরে মানসম্মত সেবার অঙ্গীকারে দেশী বিদেশি ব্যাক্তি/প্রতিষ্ঠানকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। আপনিও বেছে নিতে পারেন আপনার ব্যবসার বিশ্বস্ত সহযোগী হিসেবে।
১। ইউনিক বা অদ্বিতীয় পরিচয়
২। প্রতিষ্ঠানের নামই ইউনিক পরিচয় যা বোধগম্য এবং মনে রাখার মত। যেমনঃ www.itbondbu.com
৩। নিজেদের সেবা বা পন্যগুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা যায়।
৪। অনলাইনের মাধ্যমে ক্লায়েন্টের কাছে পণ্য বিক্রিও করতে পারবেন।
৫। সকল কার্যক্রম, যোগাযোগের ঠিকানা, ফোন নাম্বার সহ যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা যায়।
৬। থার্ড পার্টি ইমেইল ঠিকানার পরিবর্তে নিজের নিয়ন্ত্রনাধীন ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করা যায়। এটা বিজনেস মেইল হিসেবেও পরিচিত। যেমনঃ [email protected], [email protected]
বিজনেস মেইলেই মাধ্যমে সহজেই নিশ্চিত হওয়া যায় যে এটা ওমুক কোম্পানির কেউ পাঠিয়েছে কারণ শেষে কোম্পানির ওয়েব এড্রেস আছে।
সুতরাং বলা যায়, এখন প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েবসাইট অপরিহার্য হয়ে উঠছে।
অনেকেই এই ৩টি বিষয়ে বেসিক ধারণা না থাকায় প্রতারণার স্বীকার বেশী হয়ে থাকেন। সংক্ষেপে নিন্মে তুলে ধরা হলোঃ তাহলেই বিষয়টা বুঝতে পারবে।
এটাই মুলত কোনো ওয়েবসাইটের মেইন পরিচয় বা ঠিকানা। যেমনঃ itbondhu.com
কোনো একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে প্রথমেই ডোমেইন নাম রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। সচরাচর রেজিস্ট্রেশন করার সময় সবাই ১ বছর পর্যন্ত মেয়াদ পায় এবং ডোমেইন নামটির মালিকানা ধরে রাখতে একটা নির্দিষ্ট পরিমান রিনিউয়াল/নবায়ন ফী দিতে হয়। যেকোনো সময় অগ্রীম পেমেন্ট করে কয়েক বছর পর্যন্ত মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারে। নামের শেষে যেই এক্সটেনশন লাগানো থাকবে (যেমন .com, .net, .org, .xyz etc) সেটার উপরই রেজিস্ট্রেশন চার্জ এবং রিনিউয়াল খরচ নির্ভর করে।
সার্ভার/হোস্টিং মুলত এমনই সার্ভিস যার মধ্যেই মুলত আপনার ওয়েবসাইটে যেই টেক্সট/ছবি/ভিডিও/অন্য ফাইল প্রদর্শন করতে পারবেন। হোস্টিং সার্ভিসে মুলত আপনার সাথে কোনো একটি কম্পিউটারের নির্দিষ্ট পরিমান রিসোর্স, স্টোরেজ স্পেস ব্যবহার করতে দেয়া হয়। যেমনঃ ৫ জিবি স্টোরেজ স্পেস, ২ জিবি র্যাম সহ আরও কিছু রিসোর্স। এই সার্ভার/কম্পিউটার গুলো সরাসরি আপনি/আমি দেখতে না পারলেও এগুলো কোনো না কোনো ডাটাসেন্টারে ২৪ ঘন্টাই চালু থাকে। শেয়ার করা কম্পিউটার টা যতক্ষন চালু থাকবে এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকবে ততক্ষণই ওয়েবসাইট এ ঢুকা যাবে।
যেহেতু আপনার ওয়েবসাইট সচল রাখার জন্য কোনো না কোনো প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার ব্যবহৃত হচ্ছে, সেহেতু হোস্টিং সার্ভিসের জন্যও প্রতি মাসে বা বছরে একটা নির্দিষ্ট পরিমান ফী দিতে হয়।
ডোমেইন আর হোস্টিং এ তো শুধুমাত্র ঠিকানা আর ফাইল রাখায়ার জন্য জায়গা নিশ্চিত করে, কিন্ত ওয়েবসাইটের ঠিকানায় ব্রাউজ করলে কি কি দেখাবে, কিভাবে দেখাবে, কতটুকু নিরাপদ থাকবে এই কাজগুলো আলাদাভাবে করে নিতে হয়।
এই পর্যায়ে দক্ষ ডেভেলপার দিয়ে কাজ করালে তাকে তার ডিমান্ড অনুযায়ী টাকা দিলেই হয়। সে একবার দক্ষতা দিয়ে ডিজাইন এবং ডেভেলপ করে দিলেই মুটামুটি কমপ্লিট ওয়েবসাইটে পরিনত হয়। এরপর সে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট বুঝিয়ে দিলে আপনি নিজেই বিভিন্ন পোস্ট করতে পারবেন, সব কিছু আপডেট রাখতে পারবেন। কয়েক মাস/বছর পর পর ওয়েবসাইট এর খুটিনাটি চেক করা, আপডেট করা এবং নতুন কিছু সংযোজন বা বিয়োজনের ক্ষেত্রেই ডেভেলপারের কাছ থেকে হেল্প নিতে হবে।
আপনার ওয়েবসাইট বানানোর পর আপনি আপনার কোম্পানির সকল যায়গায় ওয়েবসাইট ঠিকানা ব্যববার করবেন। এমনকি বিজনেস মেইল ও ব্যবহার করবেন। দেখা যাবে, আপনার ব্যবসার নামের পরিচিতির জন্য হয়ত কয়েক লাখ টাকাও খরচ করবেন। “এর কয়েক মাস/বছর পর হটাত করে যদি দেখেন ওয়েবসাইটে ঢুকা যাচ্ছে না, তখন কেমন লাগবে? তারপর যদি দেখেন আপনার ওয়েবসাইটের নাম দিয়ে অন্য কেউ ব্যবসা করছে? ডোমেইন নামের মালিকানা পরবর্তিত হলে ঝামেলা সমাধান করবেন কিভাবে? অন্য কারও ব্যবসার তথ্য দেখায়?”
বর্তমানে ৭০% বাংলাদেশী মানুষই জানেনা যে তার ডোমেইন নাম সহ ওয়েবসাইট সম্পুর্ণভাবেই অন্যের মালিকানায় এবং এগুলো নিয়ে বিপদে পরার ঝুকিতে আছে।
ওয়েবসাইট হলো কয়েকটি সার্ভিসের সমন্বয়। কোনো একটি সার্ভিস বন্ধ থাকলে সম্পুর্ণ ওয়েবসাইটই বন্ধ থাকবে।
মাথায় রাখতে হবে, মানসম্মত সার্ভিসের ক্ষেত্রে খরচ একটু বেশী হবেই। কম খরচের আশায় ফেইসবুকে/গুগলে বিজ্ঞাপনের ফাদে পা দিয়ে লাভ নেই। হয়ত আপনাকে সাময়িক সময়ের জন্য ওয়েবসাইট বুঝিয়ে দিতে পারবে, কিন্ত পরবর্তীতে দেখা যাবে ২-৩ মাস পর আপনি যাদের কাছ থেকে সার্ভিস নিবেন তারা ওয়েব হোস্টিং সার্ভিসের জন্য ডাটা সেন্টারের টাকা পরিশোধ করবেনা। এবং ফলশ্রুতিতে আপনি আপনার সবকিছুই হারাবেন। তাছাড়াও, দক্ষ এবং বিশস্ত প্রতিষ্ঠান ছাড়া কাজ করানোর কয়েক মাস/দিন পরে হটাত হ্যাকিং, বাগ সহ নানান সমস্যার সম্মুখীন হলে সমাধান পাওয়া ঝামেলার হয়।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোম্পানি আইটি বন্ধু লিমিটেড মানসম্মত সেবার জন্য স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান এবং তারকারাও আমাদের উপর আস্থা রাখে এবং সার্ভিস ব্যবহার করে। যেকোনো ধরণের ওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েব হোস্টিং, ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সহ অন্যান্য আইটি সেবার জন্য কল করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারে: 01938001000
১. নিজে হিসাব নিকাশের ঝামেলা নেই। অটোমেটিক নির্ভুল হিসাব থাকবে
২. সকল পন্যের স্টিক/পরিমান, আয় ব্যায়ের হিসাব নিকাশ রাখা সহজতর।
৩. কর্মীরা প্রতারণার সুযোগ পাবে না
৪. একজন ম্যানেজার যা যা করবে, একটি বিজনেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তার চেয়েও বেশী কিছু করতে পারবে।
৫. সময় সাশ্রয়ী
*সুতরাং বলা যায়, ব্যবসাকে স্মার্টভাবে পরিচালা করে টিকিয়ে রাখতে ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের বিকল্প নেই।
অনেকের কথা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন আবার কি? এটাও মুলত এক ধরণের ওয়েবভিত্তিক সফটওয়্যার বা সিস্টেম যেটার জন্য কোনো সফটওয়্যার বা অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে না। আপনার নিজস্ব ওয়েব সার্ভারে সিস্টেমটি সেটাপ করবেন এবং ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে আপনি যেকোনো সময় যেকোনো ডিভাইস থেকে ওয়েব এড্রেসে গিয়ে সিস্টেমটি ব্যবহার করবেন। ঠিক ফেইসবুকের ওয়েবসাইটে যেমন একাউন্ট করলে সেটা যেকোনো সময় যেকোনো ডিভাইসে লগিন করা যায় এবং কোনো ডাটা/ম্যাসেজ/পোস্ট হারায় না, এখানেও সেইম। ফলে আপনার কম্পিউটার সাময়িকভাবে নষ্ট থাকলে/না থাকলেও আপনার কোনো ডাটা হারানোর ভয় নেই। তবে ইন্টারনেট নির্ভর এসব সিস্টেমের অসুবিধা একটাই। ইন্টারনেট না থাকলে কিছুই করা যায়না। তবুও রক্ষনাবেক্ষন, নিরাপত্তা, ব্যবহার সহ সব দিক বিবেচনা করলে ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ভিত্তিক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমই সুবিধাজনক।
বর্তমানে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে অল্প কয়েকটি কোম্পানিই নিজেদের মত করে এই সিস্টেমগুলো বানিয়ে ব্যবহার করার সামর্থ রাখে। কারণ এই ধরণের সিস্টেম তৈরি করাটা যথেষ্ট সময় সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল। কিন্ত এই খরচটা কমানো যায়, রেডিমেড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে। একটি নির্দিষ্ট ডিজাইন এবং ফাংশনালিটির সিস্টেম অনেককে ব্যবহারের জন্য বার বার তৈরি করে দেয়া হয়। এতে সময় ও শ্রম তুলমুলকভাবে অনেক কম লাগে।
রেডিমেড সিস্টেমগুলো নেয়ার আগে একবার যাদের কাছ থেকে নিচ্ছেন, কথা বলে/দেখে নিবেন যে সেই সিস্টেমটি আপনার ব্যবসার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা। দেখে নিবেন আপনার যা যা সুবিধা প্রয়োজন তার প্রায় সবকিছুই আছে কিনা, এবং সফটওয়্যারটা অনলাইন সুবিধা, একাধিক ব্যবহারকারী, কর্মীদের জন্য আলাদা একাউন্ট এর সুবিধা আছে কিনা। মাসিক/বাতসরিক চার্জ কেমন? এবং তাদের সাপোর্ট/ব্যবহার কেমন। যদি আপনার কাছে বিষয়গুলো সন্তোষজনক লাগে, তাহলে সব কিছু বিবচনা করে সিস্টেম নিয়ে ব্যবহার করবেন।
ফেইসবুকে নামে বেনামে অনেক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনই দেখা যায়। যেমনঃ “ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম মাত্র * টাকায়। লাইফটাইম। সময় সীমিত”। আপনাদেরকে একটু আগে বলা হয়েছে রেডিমেড সিস্টেমের খরচ অনেক কম হয়। কিন্ত এর মানে এমন নয় যে কয়েকশত টাকায় পাওয়া যায়। মাথায় রাখতে হবে, এটা সেবা। এটা কোনো পণ্য না যে একবার কিনলেই আপনার ঝামেলা শেষ! তাই এই ধরণের সার্ভিস নেয়ার আগে দেখতে হবে যাদের কাছ থেকে নিচ্ছেন তারা কতটুকু বিশ্বস্ত এবং তারা টিকে থাকতে পারবে কিনা।
ফেইসবুকে কোম্পানির নাম বা বিজ্ঞাপন দেখেই ঝাপটে পরবেন না। অনেক ফেইসবুক পেইজ আছে যাদের প্রকৃত কোনো কাগজপত্র বা ঠিকানাই নাই, কিন্ত অনলাইনে কোনোরকমে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ফলশ্রুতিতে, তারা কোনোরকম প্রতারণা করলে, বা হটাৎ উধাও হয়ে গেলে, সবার ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। এই ধরণের সার্ভিস নেয়ার আগে, টাকার বিষয়টি না দেখে মানস্মমত কিনা এবং কতটুকু বিশ্বস্ত তা দেখুন। অন্যথায় সুবিধা পাওয়ার চেয়ে, ক্ষতির সম্ভাবনা অনেক বেশী।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোম্পানি আইটি বন্ধু লিমিটেড মানসম্মত সেবার জন্য স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান এবং তারকারাও আমাদের উপর আস্থা রাখে এবং সার্ভিস ব্যবহার করে। যেকোনো ধরণের ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, ওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েব হোস্টিং, ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সহ অন্যান্য আইটি সেবার জন্য কল করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারে: 01938001000
ডোমেইন নামই ওয়েবসাইটের মেইন পরিচয় বা ঠিকানা। একটি ডোমেইনই মুলত কোম্পানির ইউনিক, ডিজিটাল এবং স্মার্ট পরিচয় যা অত্যন্ত বোধগম্য। যেমনঃ itbondhu.com
কোনো একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে প্রথমেই ডোমেইন নাম রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। সচরাচর রেজিস্ট্রেশন করার সময় সবাই ১ বছর পর্যন্ত মেয়াদ পায় এবং ডোমেইন নামটির মালিকানা ধরে রাখতে একটা নির্দিষ্ট পরিমান রিনিউয়াল/নবায়ন ফী দিতে হয়। যেকোনো সময় অগ্রীম পেমেন্ট করে কয়েক বছর পর্যন্ত মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারে। নামের শেষে যেই এক্সটেনশন লাগানো থাকবে (যেমন .com, .net, .org, .xyz etc) সেটার উপরই রেজিস্ট্রেশন চার্জ এবং রিনিউয়াল খরচ নির্ভর করে।
প্রতিষ্ঠানের নামে প্রফেশনাল/বিজনেস মেইলও ডোমেইন নামের উপরই নির্ভরশীল। যেমনঃ [email protected]
কোম্পানির ডোমেইন ব্যাংক একাউন্টের একটি খালি চেকে সাক্ষর করে আমানত রাখার মত। ব্যাংকে টাকা রাখার মতই ডোমেইনও এক ধরণের আমানত যেটা আপনার সার্ভিস প্রোভাইডারের কাছে গচ্ছিত থাকে।
নিশ্চয়ই আপনার ওয়েবসাইট বানানোর পর আপনি আপনার কোম্পানির সকল যায়গায় ওয়েবসাইট ঠিকানা ব্যববার করবেন। এমনকি বিজনেস মেইল ও ব্যবহার করবেন। দেখা যাবে, আপনার ব্যবসার নামের পরিচিতির জন্য হয়ত কয়েক লাখ টাকাও খরচ করবেন। “এর কয়েক মাস/বছর পর হটাত করে যদি দেখেন আপনার ওয়েবসাইটের নাম দিয়ে অন্য কেউ ব্যবসা করছে? অন্য কারও ব্যবসার তথ্য দেখায়? মানে আপনার কোম্পানির ডোমেইনের মালিকানা অন্য কেউ কিনে নিয়েছে!”
বাংলাদেশে অনেকেই কম খরচে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সার্ভিস দিয়ে থাকে। কিন্ত সমস্যা টা কম দাম নিয়ে নয়, সমস্যা টা সেবায় এবং বাটপারিতে। হয়ত ওই প্রতিষ্ঠান গুলো একেবারেই কম প্রফিটে ডোমেইন সম্পর্কিত সেবা দিয়ে থাকে, কিন্ত তাদের সেবা নিয়ে অনেকেই বিপদে আছে।
ডোমেইনের মালিকানা সহ অন্যান্য তথ্য দেখতে who.is এ গিয়ে ডোমেইন লিখে সার্চ করুন। তখন Registrant Contact Information অপশনে মালিকের তথ্য দেখবেন। অথবা whois domain লিখে গুগলে সার্চ করে অন্য ওয়েব টুল গুলোর মাধ্যমেও চেক করতে পারবেন।
বিঃদ্রঃ ডোমেইনে প্রাইভেসি প্রোটেকশন চালু থাকলে Registrant Contact Information এ WhoisGuard Privacy, PrivacyProtect LLC বা অন্য কিছু বিষয় নাম ইমেইল এড্রেস এবং ঠিকানার জায়গায় দেখাবে। তখন ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Privacy Protection অফ করে নিতে হবে। তারপর যদি দেখেন আপনার তথ্য দেখায়, তাহলে মুটামুটি নিশ্চিত থাকতে পারবেন যে আপনার নামেই ডোমেইনটি রেজিস্টার্ড হয়েছে। তবুএ সার্ভিস প্রোভাইডারের সব ক্ষেত্রেই কিছুটা ক্ষমতা থেকেই যাবে। অর্থাৎ সে বিক্রি করতে পারবে, মালিকানা পরিবর্তন করতে পারবে। কিন্ত প্রথম পরিবির্তনে আপনি ইমেইলে জানতে পারবেন যে অমুক বিষয়টা পরিবর্তিত হয়েছে।
আশা করি ইতমধ্যে আপনি বুঝে গিয়েছেন, ডোমেইন কোনো পন্য না। একেবারে কেনার কোনো সুযোগ নেই। তাই এমন প্রতিষ্ঠানকেই বেছে করতে হবে যারা বিশ্বাসযোগ্য এবং আপনাকে যুগের পর যুগ সেবা দিয়ে যাবে। কারণ এটা আপনার একটি আমানত। তাই কেউ ফ্রী দিলেও নেয়ার দরকার নাই। দরকার হলে একটু বেশী টাকা খরচ করে হলেও বিশ্বস্ত সার্ভিস প্রোভাইডারের কাছ থেকে রেজিস্ট্রেশন করুন।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোম্পানি আইটি বন্ধু লিমিটেড মানসম্মত সেবার জন্য স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান এবং তারকারাও আমাদের উপর আস্থা রাখে এবং সার্ভিস ব্যবহার করে। যেকোনো ধরণের ওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েব হোস্টিং, ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সহ অন্যান্য আইটি সেবার জন্য কল করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারে: 01938001000
ওয়েবসাইটে ঢুকলে যা যা প্রদর্শন করবে যেমন অভ্যন্তরীন কোড (যা সরাসরি দেখা যায় না), ছবি, টেক্সট, অডিও, ভিডিও সহ সব ধরণের ফাইল কোনো না কোন কম্পিউটারে (সার্ভারে) রাখতে হয় এবং সেই কম্পিউটারটি সবসময়ই ইন্টারনেট সংযোগ অবস্থায় চালু রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে ইন্টারনেটের স্পিডও যথেষ্ট ফাস্ট হতে হবে যেন একসাথে অনেকগুলো ফাইল দ্রুত আদান-প্রদান করা যায়।
আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটারের মাধ্যমেই কাজটি করতে পারবেন তবে সেক্ষেত্রে কিছু বিষয় সেটাপ করে ২৪ ঘন্টাই আপনার কম্পিউটার সচল রাখতে হবে এবং দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করতে হবে। যদি কোনো কারণে কিছুক্ষনের জন্যও ইন্টারনেট চলে যায় অথবা কম্পিউটারটি বন্ধ হয়ে যায় তাহলে মানুষ ততক্ষন আপনার সাইটে প্রবেশ করতে পারবে না। এসব দেখাশোনা ও রক্ষনাবক্ষনের জন্য দক্ষ মানুষও প্রয়োজন হবে।
এই ধরণের সার্ভার কম্পিউটার বানানো এবং রক্ষণাবেক্ষণ যথেষ্ট ব্যয়বহুল হয়ে ওঠে। তাই ৯৯.৯৯% মানুষের ক্ষেত্রেই নিজেদের সার্ভারে ওয়েবসাইট হোস্ট করা সম্ভব হয় না।
বিভিন্ন কোম্পানি বা ডাটাসেন্টার আছে যারা শুধুমাত্র কম্পিউটার বা সার্ভার ভাড়া দিয়ে থাকে। অর্থাৎ তারা তাদের এমন কিছু কম্পিউটার ব্যবহার করার সুযোগ দেয় যেগুলোতে ২৪ ঘন্টাই ইন্টারনেট সংযোগের ব্যবস্থা থাকে এবং ২৪ ঘন্টাই চালু থাকে। এই ধরণের সার্ভারগুলোর কনফিগারেশনের উপর ভিত্তি করে মাসিক খরচ দিতে হয়। যেমন আইটি বন্ধু লিমিটেড কিছু কিছু সার্ভারের ভাড়া মাসে ৩০ হাজার টাকারও বেশী দিয়ে থাকে।
কেউ একা একটি ওয়েবসাইট হোস্ট করার জন্য সার্ভার সহ অন্যান্য সার্ভিসের মোট খরচ মাসে ৩০ হাজার করে হলে বছরে ৩০,০০০*১২=৩,৬০,০০০ টাকা দেয়ার যুক্তিই নেই। কারণ একটি সার্ভারে শুধু ১টি ওয়েবসাইট নয়, কয়েক হাজার ওয়েবসাইটও হোস্ট করা যায়। তাই খরচ ও ঝামেলা কম করার জন্যই অনেকে মিলে একটি সার্ভার ব্যবহার করে যেখানে মাধ্যম হিসেবে ওয়েব হোস্টিং প্রোভাইডার কাজ করে। যেহেতু অনেকে মিলে একটি সার্ভার ব্যবহার করে সেহেতু এটাকে শেয়ার্ড হোস্টিং বলে। এই ধরণের শেয়ার্ড হোস্টিং এ মুলত প্রতিজনকে একেকটি একাউন্ট (cPanel/DirectAdmin/Plesk) দেয়া হয় এবং একাউন্টের জন্য সর্বোচ্চ কতটুকু রিসোর্স ব্যবহার করতে পারবে সেটার লিমিট সেট করে দেয়া হয়। সার্ভিস প্রোভাইডাররা এমন ভাবেই লিমিট সেট করে যেন যে যত বেশী টাকা দিবে সে সর্বোচ্চ তত বেশী রিসোর্স ব্যবহার করতে পারবে
আশা করি এবার বুঝেছেন, হোস্টিং কোনো পণ্য না, যে একেবারেই দিয়ে দিতে পারবে। ওয়েব হোস্টিং এক ধরণের সেবা। ওয়েব হোস্টিং প্রভাইডার যত মাস ডাটাসেন্টারকে (example: AWS, Google Cloud, Digital Ocean, Contabo etc) টাকা দিবে, ততদিন তারা সার্ভার কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ পাবে। আবার আপনারা যত মাস পেমেন্ট দিবেন, তত মাস ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। যদি হটাত করে আপনার প্রভাইডার ডাতাসেন্টারকে পেমেন্ট দেইয়া বন্ধ করে দেইয়, আপনি সার্ভিস প্রোভাইডারকে যত বছরের টাকাই দিয়ে থাকেন না কেন। আপনার সাইট উধাও হয়ে যাবে।
এবার আপনি নিজেই ভেবে দেখুন, আপনি কম দামে ওয়েব হোস্টিং নিয়ে কি এসব ধরণের ঝামেলায় পড়বেন? নাকি একটু বেশী খরচ দিয়ে হলেও যাচাই বাছাই করে সার্ভিস নিবেন? মাথায় রাখবেন, ফেইসবুকে শুধু পেইজ খুলেই অনেকে নামে বেনামে ব্যবসা করছে। শুধু পেইজ লাইক দিয়েই বা রিভিউ দিয়েই এসব বিচার করবেন না। কারণ টাকা দিয়ে এসব লাইক আর রিভিউ কেনা যায়। এসব সার্ভিস নেয়ার আগে একটু ঘাটাঘাটি করে দেখবেন এটা কোনো প্রকৃত কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান কিনা। আসলেই এদের লিগ্যাল কোনো এন্টিটি আছে কিনা। সব দিক বিচার করে দেখলে যদি অথেন্টিক এবং ট্রাস্টেড মনে হয় তারপর সার্ভিস নিবেন।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোম্পানি আইটি বন্ধু লিমিটেড মানসম্মত সেবার জন্য স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান এবং তারকারাও আমাদের উপর আস্থা রাখে এবং সার্ভিস ব্যবহার করে। যেকোনো ধরণের ওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েব হোস্টিং, ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সহ অন্যান্য আইটি সেবার জন্য কল করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারে: 01938001000